শিরোনাম
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : | ০৩:৪৯ পিএম, ২০২২-০৫-২২
এনামুল হক, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ অতিবর্ষণে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বেড়েই চলছে। এতে করে নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে তীব্র নদীভাঙন। ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে যমুনা পাড়ের মানুষ। যেভাবে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে এতে বন্যার আশঙ্কা করছেন নদী পাড়ের মানুষ। গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ এলাকায় ৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। এখনও বিপৎসীমার ১ দশমিক ১১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এদিকে, পানি বৃদ্ধির কারণে ও তীব্র স্রোতের কারণে নদী-তীরবর্তী অঞ্চল কাজীপুর সদর, বেলকুচি, শাহজাদপুর, এনায়েতপুর ও চৌহালীতে নদীভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে ঘর-বাড়ি, ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে জেলার চৌহালী, শাহজাদপুর, কাজীপুর ও এনায়েতপুরে ভাঙনের তীব্রতা বেশি। এতে করে বন্যার আশঙ্কা করছে শহরবাসী। ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে বালুর বস্তা ফেলা হচ্ছে। কাটাঙ্গা চরের মাসুদ রানা, মুকুল হোসেনসহ অনেকে বলেন, শুরু হয়েছে যমুনায় পানি বৃদ্ধি। এখন বিপাকে পড়বে চরের মানুষ। রাতের ঘুম হারাম হয়ে যাবে। বন্যা হলেই শুরু হয় জলদস্যুদের। রাত জেগে পাহারা দিতে হয় চর বাসির। শুধু তাই নয় গবাদি পশু নিয়ে পড়তে বিপাকে। যমুনার চর বেষ্টিত সদর উপজেলার কাওয়াকোলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিয়া মুন্সি বলেন, যমুনার চরে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের বসবাস। বছরের প্রায় সময় পানি সাথে যুদ্ধ করে বেচে থাকতে হয়। এবছর যেভাবে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে অল্পদিনেই চরাঞ্চল ডুবে যাবে। চরাঞ্চল ডুবে যাওয়ায় মানুষের পাশাপাশি গবাদি পশুরও বিপাকে পড়তে হয়। তিনি আরও বলেন, বন্যার সময় চরাঞ্চলের মানুষের নানা সমস্যায় পড়তে হয়। রাতে ঘুম হারাম হয়ে যায়। ডাকাতের ভয়ে নির্ঘুম রাত কাটাতে হয়। বন্যার ভিতর জলদষ্যুদের উৎপাত দ্বিগুন বাড়ে। সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী নাসির উদ্দিন বলেন, সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধসহ সব এলাকাতেই যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পেলেও এখন পর্যন্ত বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে আরও কিছু দিন এভাবেই পানি বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদি এভাবেই পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে যমুনার পানি প্রবাহিত হবে। সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম বলেন, যমুনা নদীতে পানি বাড়ার কারণে নিম্নাঞ্চলের নতুন নতুন এলাকায় পানি প্রবেশ করেছে। এতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। কিছু স্থানে নদী ভাঙন রয়েছে। তবে ভাঙন রোধে বালুর বস্তা ফেলা হচ্ছে। সেই সাথে ভাঙন রোধে ৩০ হাজার জিও ব্যাগ প্রস্তুত রয়েছে। এছাড়াও ৯৬ হাজার জিও ব্যাগ এর জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : নুর আমিনা : স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'র ১০৪ তম জন্ম বার্...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো: শরিফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা: নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, আওয়ামীলীগ, র...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : বেলাল উদ্দিন আহম্মদ: কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল জনকল্যাণ ফোরামের উদ্যোগে ২৪ জন মেধাব...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শাহ আলম শফি : চট্টগ্রাম বিভাগে বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্স শ্রেষ্ঠ স্থান অর্জন করায় বরুড়...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো.শামীম আক্তার,রায়গঞ্জ(সিরাজগঞ্জ): স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি ভোক্তার স্বার্থে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শরীফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে রূপগঞ্জ ইউনিয়নে &...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 gssnews 24 | Developed By Muktodhara Technology Limited