শিরোনাম
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : | ০৭:০৭ পিএম, ২০২২-০৫-২৮
বেলাল উদ্দিন আহাম্মদ, মুরাদনগর(কুমিল্লা)প্রতিনিধি: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মজয়ন্তি উপলক্ষে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কবিতীর্থ দৌলতপুরে এবারো দায়সারা ভাবে জন্মজয়ন্তির অনুষ্ঠান হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পূর্ব নির্ধারিত জাতীয় কবির জন্মবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠান সূচিতে গত ২৭মে শুক্রবার বিকেলে দৌলতপুর নজরুল মঞ্চে অলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কুমিল্লার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে স্থানীয় সংসদ সদস্য ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু আলোচনা অনুষ্ঠানে উভয়েই অনুউপস্থিত ছিলেন। এতে নজরুল ভক্ত ও স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগ কুমিল্লার উপ-পরিচালক শওকত উসমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন, কবি নজরুল ইন্সটিটিউটের নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ জাকীর হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ম. রুহুল আমিন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আহসান আলম সরকার কিশোর। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অভিষেক দাশ।
নজরুল ভক্ত হুমায়ুন কবীর খান বলেন, নেতৃত্ব ও আন্তরিকতার অভাবে জাতীয় ভাবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত কবিতীর্থ দৌলতপুরকে জাতীয় ভাবে গুরত্ব প্রচার পাচ্ছে না। বিষয়টি অত্যান্ত দু:খজনক। ময়মনসিংহের ত্রিশালে কবির নামে বিশ^বিদ্যালয় হলেও দৌলতপুরে সরকারি কোন প্রতিষ্ঠান নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না! আমরা কবির নামে একটি মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানিাচ্ছি।
কবি পতœী নার্গিস বংশের উত্তরসূরী বাবলু আলী খান বলেন, সভাপতি ও প্রধান অতিথি উপস্থিত না থাকায় অনুষ্ঠানের অপূর্ণতা প্রকাশ পেয়েছে। এবারো নজরুল-নার্গিসের স্মৃতি সংরক্ষণের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া উপেক্ষিত রয়ে গেল। আশা করি ভবিষ্যতে জাতীয় কবির স্মৃতি সংরক্ষণে দৌলতপুরে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
বাঙ্গরা পূর্ব ইউপি চেয়ারম্যান শেখ জাকির হোসেন বলেন, স্থানীয় এমপি ও জেলা প্রশাসক উপস্থিত থাকলে আমাদের দাবিসমূহ সরাসরি পেশ করতে পারতাম। এখানে পাঠাগার, জাদুঘর ও অতিথি ভবন নির্মাণ করা দরকার।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন এমপি জানান, রাষ্ট্রীয় জনগুরত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত থাকায় এবারের জন্ম জয়ন্তিতে যোগ দিতে পারেননি। কবিতীর্থ দৌলতপুরে জাতীয় কবির স্মৃতি রক্ষায় বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। বিদ্রোহী, সাম্যের, প্রেমের ও মানবতার কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবনে নার্গিস ও দৌলতপুরের ভূমিকা অপরিসীম।
মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অভিষেক দাশ বলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মহোদয় কুমিল্লায় আসায় জেলা প্রশাসক মহোদয় ব্যস্ত ছিলেন। প্রতিনিধি হিসেবে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক শওকত উসমান উপস্থিত থেকে সভাপতিত্ব করেন। স্থানীয় সংসদ সদস্য রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি। স্থানীয়রা কবিতীর্থ দৌলতপুরে জাতীয় কবির স্মৃতির সংগ্রহশালা, জাদুঘর ও অতিথি ভবন নির্মাণের দাবি করেন। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : নুর আমিনা : স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'র ১০৪ তম জন্ম বার্...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো: শরিফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা: নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, আওয়ামীলীগ, র...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : বেলাল উদ্দিন আহম্মদ: কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল জনকল্যাণ ফোরামের উদ্যোগে ২৪ জন মেধাব...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শাহ আলম শফি : চট্টগ্রাম বিভাগে বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্স শ্রেষ্ঠ স্থান অর্জন করায় বরুড়...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো.শামীম আক্তার,রায়গঞ্জ(সিরাজগঞ্জ): স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি ভোক্তার স্বার্থে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শরীফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে রূপগঞ্জ ইউনিয়নে &...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 gssnews 24 | Developed By Muktodhara Technology Limited