চট্টগ্রাম   মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪  

শিরোনাম

ডিজিটাল বাংলাদেশ ও মানবাধিকার

ডিজিটাল বাংলাদেশ ও মানবাধিকার

জিএসএসনিউজ ডেস্ক :    |    ১১:০৮ এএম, ২০২২-১২-১০

ডিজিটাল বাংলাদেশ ও মানবাধিকার

মোহাম্মদ সেলিম রেজা : চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রস্তুতিপর্ব শুরু হয়েছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে আপনগতিতে। শ্লোগান উঠেছে-সময় এখন আমাদের;সময় এখন বাংলাদেশের। যে কোন উন্নয়নের পূর্বশর্ত নি:সন্দেহে মানুষের অধিকার বা মানবাধিকার নিশ্চিত করা। মানবাধিকার এমন একাট ব্যাপক এবং বিস্তৃত বিষয় যা মানুষের সকল মৌলিক অধিকারের সমম্বয়ে মিশ্রিত। এ প্রেক্ষাপটে পিছিয়ে থাকা একটি জনগোষ্ঠির উন্নত স্রোতে মেলানোর রেখাচিত্রে সঠিক উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণকে মানবাধিকার নিশ্চিতকরণের সোপান বিবেচনার দাবি অপরিহার্য এক বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান, বাক ও বিবেকের স্বাধীনতার পাশাপাশি বিশ্বসভ্যতায় নিজেকে যোগ্য বা সুযোগ্য হিসেবে প্রমাণের সুযোগ পাওয়াটাও আজকের বাস্তবতায় মানবাধিকারের অন্যতম দাবি হয়ে গেছে। কারণ বিশ্ব সভ্যতা এখন বিশাল ডিজিটাল প্লাটফর্ম। আর জন্মগ্রহণের মুহূর্ত থেকে একজন শিশু সে প্লাটফর্মের সদস্য। শুধু সদস্য নয়-প্রতিযোগি। সে বিবেচনায় একটি রাষ্ট্র বা সমাজ বা তাদের নেতৃত্ব, তাদের পক্ষে সকল সুযোগ সৃষ্টির কতটা চ্যালেঞ্জ নিচ্ছে-মানবাধিকারের পর্যবেক্ষণ থেকে সেটাও বিবেচনায় নিতে হবে। এ পরিস্থিতিতে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, মানবাধিকার এবং প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসিকতা ও দূরদর্শিতায় সমগ্র বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে- বাংলাদেশ। রাষ্ট্রকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপান্তর করেছেন তিনি। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সময়কাল ২০০৮ খ্রিস্টাব্দ। ওই বছরের ১২ ডিসেম্বর নির্বাচনী ইশতেহার ‘দিন বদলের সনদ’-এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য ‘রূপকল্প-২০২১’ ঘোষণা করেন। মাত্র ১৩ বছরের মাথায় ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আমাদের চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবিলার পথ দেখাচ্ছে। 
স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশের যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের সুপারিশ অনুমোদন করেছে জাতিসংঘ। সাধারণ পরিষদের ৭৬তম বৈঠকের ৪০তম প্লেনারি সেশনে এই সুপারিশ গৃহীত হয়। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের জন্য একমাত্র দেশ হিসেবে তিনটি মানদণ্ডই পূরণ করেছে বাংলাদেশ। শেখ হাসিনার উদ্যোগ এবং তাঁর সুযোগ্য পুত্র তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের কার্যকর দিক-নির্দেশনায় সবক্ষেত্র ছুঁয়ে গেছে প্রযুক্তির আশীর্বাদ। স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের সময় এই প্রাপ্তি আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। 
বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, একেবারে শূন্য থেকেই ২০০৮ সালে ডানা মেলে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন। হাইটেক পার্ক, সফটওয়্যার ডেভেলপ, প্রত্যন্ত অঞ্চলে ডিজিটাল সেবা ঘরে ঘরে পৌঁছানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়। তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সমৃদ্ধ ই-এস্টেট গড়ার লক্ষ্যে আইসিটি খাতে এই ১৩ বছরে প্রশিক্ষণ পেয়েছে ১৫ লাখ ১৫ হাজার। ডিজিটাল ক্লাসরুম ও ল্যাব সেই সময় ছিল শূন্য, এখন তা ৮৬ হাজার। কিশোর বাতায়নে শূন্য থেকে সংযুক্তি এখন ২৮ লাখ। ই-গভর্নমেন্ট সেবা ২০০৮ সালে ছিল শূন্য, তা এখন দাঁড়িয়েছে ৬০ কোটি ৫০ লাখে। তথ্য বাতায়নে সরকারি অফিস ২০০৮ সালের শূন্যতা এখন ৫১ হাজার, সরকারি ই-সেবা এখন ১ হাজার ২৩২টি। পুরোপুরি অ্যানালগ থেকে প্রায় সাড়ে ১২শ সেবা এখন তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে হয়। ২০০৮ সালে দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিলেন মাত্র ৮ লাখ। এখন ১২ কোটি ৮৭ লাখ। ইউনিয়ন পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ এখন ৪ হাজার ৪১১টি। তখন সারা দেশে ৪-জি ইন্টারনেট ছিল শূন্য, এখন ৯৮ শতাংশ। ফাইবার অপটিক ব্রডব্যান্ড পৌঁছেছে প্রায় সব উপজেলায়। নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে দেশের উদ্যোক্তাদের হাতে রয়েছে অন্তত তিনটি বিকল্প। আকাশে উড়েছে দেশের প্রথম কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১।
শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উন্নয়ন-দর্শন মূলত প্যারালাল। আওয়ামী লীগ যেসব উন্নয়ন প্রাধিকার উল্লেখ করেছে সেগুলো শেখ হাসিনার উন্নয়ন-দর্শনেরই প্রতিফলন। শেখ হাসিনা যিনি আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন বৈপ্লবিক উন্নয়ন-প্রশ্নে রাষ্ট্রের বা সরকারের ভূমিকার পাশাপাশি সচেতন গণ-উদ্যোগের ভূমিকার কথা স্বীকার করেন। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের উন্নয়ন-দর্শন প্রণিধানযোগ্য। “আওয়ামী লীগের উন্নয়ন-দর্শন উৎসারিত হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে-মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্বপ্ন ও আকাঙক্ষা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ দেশের মাটি থেকে। এই উন্নয়ন-দশনের কেন্দ্রে রয়েছে জনগণের আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি; তাদের জীবনযাত্রার ক্রমাগত মানোন্নয়ন। 
তথ্য প্রযুক্তি খাতে আয় ২০০৮ সালে ২৬ মিলিয়ন ডলার ছিল, এখন তা দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারে। এই ১৩ বছরে গড়ে উঠেছে ৪৬টি হাইটেক পার্ক ও ইনকিউবিশন সেন্টার। অ্যাকটিভ ফ্রিল্যান্সার পেশাজীবী ২০০৮ সালে ছিল শূন্য, বর্তমানে ৬ লাখ ৫০ হাজার। ৪৬টি হাইটেক পার্ক ও ইনকিউবেশন সেন্টারে গড়ে উঠেছে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর শিল্প।
সফটওয়্যার এবং ইনফরমেশন সার্ভিস বেসিস থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ১৩ বছরের ব্যবধানে খাতটিতে আড়াই কোটি থেকে আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। বর্তমানে দেশে ইন্টারনেট গ্রাহক সাড়ে ১২ কোটি। প্রতিটি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার স্থাপনের পাশাপাশি ১৫ হাজার ওয়েবপেজ নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তথ্য বাতায়ন। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্ম-মৃত্যু বন্ধন থেকে শুরু করে সরকারি প্রায় সব ধরনের সেবা বেসরকারি সেবা আর তথ্য বিদেশে কর্মসংস্থান সংস্থানের নিবন্ধন পরীক্ষার ফল প্রাপ্তি চাকরির আবেদন সবই করা যাচ্ছে প্রযুক্তির মাধ্যমে।
আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির অবিস্মরণীয় বিপ্লবের ফলে পৃথিবীর মানচিত্র এক হয়ে গেছে। করোনার সংকটকালীন মুহূর্তে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি ঘরে বসে দেশের স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ব্যবস্থা থেকে শুরু করে শিক্ষা, অফিস-আদালত, ব্যাংক, রাজনৈতিক সভা, কনফারেন্স, ইত্যাদি অনলাইনভিত্তিক করার পাশাপাশি আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কেনাকাটা আমরা ঘরে বসেই করতে পেরেছি। প্রযুক্তির এই সহজলভ্যতার কারণে আমরা বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদির বিল ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে পরিশোধ করতে পারছি। শুধু শহরেই নয়, বরং জেলা-উপজেলা সদর ছাড়িয়ে গ্রাম, এমনকি প্রত্যন্ত ও দুর্গম অঞ্চলেও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা পৌঁছে দিয়েছে বর্তমান সরকার। ৯৯৯ ও ৩৩৩ হেল্প লাইনের মাধ্যমে নাগরিকদের মধ্যে জরুরি সেবা দেওয়া হয়েছে। ৯৯৯ কল সেন্টার থেকে দিনরাত চার কোটিরও বেশি মানুষ সেবা পেয়েছে। ৩৩৩ তথ্য ও সেবা কল সেন্টার পেয়েছে ছয় কোটি মানুষ। সরকারের অফিস-আদালতকে পেপারলেস করতে সম্পাদন হচ্ছে ই-নথি ডিজিটাল ফাইল ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার। ভূমি সেবা থেকে শুরু করে সবকিছুই অনলাইনে।
শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার মূল লক্ষ্য ছিল, একটি উন্নত দেশ, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ, ডিজিটাল যুগের জনগোষ্ঠী, রূপান্তরিত উৎপাদন ব্যবস্থা, নতুন জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি - সর্বোপরি একটি জ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক দেশ গঠন করা। মানবাধিকার উন্নয়নে যা নিয়ামক হিসেবে কাজ করছে। ২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে ডেটা সেন্টারের উদ্বোধন করেন। যুক্তরাষ্ট্রের আপটাইম ইনস্টিটিউট র্র্কতৃক স্বীকৃতপ্রাপ্ত বাংলাদেশের একমাত্র ফোর টিয়ার ডেটা সেন্টারটি ২০১৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যভিত্তিক ডেটা সেন্টার ডাইনামিক সংস্থা র্র্কতৃক ‘ডিসিডি-এপিএসি অ্যাওয়ার্ড ২০১৯’ অর্জন করে। গাজীপুরের কালিয়াকৈরের হাইটেক সিটিতে ৭ একর জমির ওপর এই তথ্যভাণ্ডার বা জাতীয় ডেটা সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। এরই মধ্যে এটি বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম ডেটা সেন্টারের স্বীকৃতি পেয়েছে। ক্লাউড কম্পিউটিং ও জি-ক্লাউড প্রযুক্তিতে ডেটা সেন্টারগুলোর মধ্যে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ স্থাপনা এটি; যার ডাউনটাইম শূন্যের কোঠায় এবং আপটাইম ৯৯ দশমিক ৯৯৫ শতাংশ।
এই ডেটা সেন্টারের ব্যাকআপ হিসেবে যশোরে স্থাপিত শেখ হাসিনা টেকনোলজি পার্কে দুই পেটাবাইট ক্ষমতাসম্পন্ন তিন স্তরবিশিষ্ট ‘ডিজাস্টার রিকোভারি ডেটা সেন্টার’ স্থাপন করা হয়েছে। যেকোনো কারণে জাতীয় ডেটা সেন্টার দুর্যোগকবলিত হলে সব তথ্য সেখান থেকে উদ্ধার করা যাবে।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, তরুণদের উদ্যোক্তা বানানোর জন্য ইনোভেশন ইনকিউবেশন সেন্টার, স্টার্টাপ বাংলাদেশ লিমিটেড কোম্পানি করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে আগামী দিনের ৪১ সাল নাগাদ আমাদের একটি জ্ঞানভিত্তিক ডিজিটাল ইকোনমি গড়ে তোলা। আমাদের গভডটবিডি ডোমেইনে এখন এক লাখ অফিসার ই-মেইল ব্যবহার করে। আমাদের ই-নথিতে দেড় কোটি ফাইল সম্পাদন হয়েছে। সরকারি পুরো কার্যক্রমকে পেপারলেস করার জন্য যে উদ্যোগ সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের জন্য নিয়েছিলেন, আমরা অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে বলতে পারি ই-নথি ডিজিটাল ফাইল ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার, যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে ১ কোটি ৬১ লাখ ফাইল আমরা গত ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে সম্পাদন করেছি। তিনি আরও বলেন, জিআরপি সলিউশন, ই-নথি এগুলোর পরে আমাদের পরবর্তী লক্ষ্য ক্যাশলেস সোসাইটি। কারণ একটা ডিজিটাল সোসাইটি গড়তে গেলে প্রয়োজন তিনটি অনুষঙ্গের। প্রথম লাগবে ডিজিটাল কানেক্টিভিটি। ইন্টারনেট। দ্বিতীয়ত ডিজিটাল পেমেন্ট সলিউশন। তৃতীয়ত লাগবে ইন্টার অপারেবিলিটি।
ডিজিটাল বাংলাদেশ সুশাসন প্রতিষ্ঠা, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার, জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ যা; জাতিসংঘ ঘোষিত ৩০টি অনুচ্ছেদ সংবলিত সর্বজনীন মানবাধিকারের দর্শনের পুরোপুরি প্রতিফলন রয়েছে। এরপরও কোন কোন ধাপে বিচ্ছিন্ন কিছু প্রশ্ন রয়ে যাচ্ছে। ঐতিহাসিক বিবেচনায় তা থাকবেও। কারণ শতভাগ স্বচ্ছ হওয়ার চেষ্টাতেও শতভাগ অর্জন প্রত্যাশিত থাকেনা। মোটাদাগে চিহ্নিত দাবিগুলো পূরণ হলেই শুশি থাকার পাশাপাশি যোগ্য ও মানবাবিক সমাজ নির্মাণের চেষ্টা অব্যাহত থাকুক। এটাই একজন মানবাধিকার কর্মি হিসেবে প্রত্যাশা।

লেখক : গণমাধ্যমকর্মী, গবেষক, মানবাধিকার কর্মী
 

রিটেলেড নিউজ

চট্টগ্রাম বঙ্গবন্ধু  ও জাতীয় চারনেতা পরিষদ আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

চট্টগ্রাম বঙ্গবন্ধু  ও জাতীয় চারনেতা পরিষদ আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : নুর আমিনা :  স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'র ১০৪ তম জন্ম বার্...বিস্তারিত


রূপগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

রূপগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো: শরিফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা: নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, আওয়ামীলীগ, র...বিস্তারিত


কাজিয়াতল জনকল্যাণ ফোরামের বৃত্তি প্রদান

কাজিয়াতল জনকল্যাণ ফোরামের বৃত্তি প্রদান

জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : বেলাল উদ্দিন আহম্মদ: কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল জনকল্যাণ ফোরামের উদ্যোগে ২৪ জন মেধাব...বিস্তারিত


চট্টগ্রাম বিভাগে শ্রেষ্ঠ স্থান অর্জন:বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কামরুল হাসান সোহেলকে শুভেচ্ছা

চট্টগ্রাম বিভাগে শ্রেষ্ঠ স্থান অর্জন:বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কামরুল হাসান সোহেলকে শুভেচ্ছা

জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শাহ আলম শফি :  চট্টগ্রাম বিভাগে বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্স শ্রেষ্ঠ স্থান অর্জন করায় বরুড়...বিস্তারিত


রায়গঞ্জের চান্দাইকোনা বাজারে বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস পালিত

রায়গঞ্জের চান্দাইকোনা বাজারে বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস পালিত

জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো.শামীম আক্তার,রায়গঞ্জ(সিরাজগঞ্জ): স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি ভোক্তার স্বার্থে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্...বিস্তারিত


প‌বিত্র মা‌হে রমজান উপল‌ক্ষে রূপগঞ্জের তিন হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

প‌বিত্র মা‌হে রমজান উপল‌ক্ষে রূপগঞ্জের তিন হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শরীফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ  নারায়ণগঞ্জের  রূপগঞ্জে  রূপগঞ্জ ইউনিয়নে  &...বিস্তারিত



সর্বপঠিত খবর

পিবিসির ইতিহাসে প্রথম নারী সভাপতি রাবাব ফাতিমা

পিবিসির ইতিহাসে প্রথম নারী সভাপতি রাবাব ফাতিমা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : : জাতিসংঘ শান্তিবিনির্মাণ কমিশনের (পিবিসি) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স...বিস্তারিত


অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল খোশনবীশের দুরদর্শীতায় মীরপুর বাংলা স্কুল এ্যান্ড কলেজের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সম্মাননা লাভ

অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল খোশনবীশের দুরদর্শীতায় মীরপুর বাংলা স্কুল এ্যান্ড কলেজের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সম্মাননা লাভ

জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : আসাদুজ্জামান বাবুল : গ্রীক বীর 'আলেক্সান্ডার দ্য গ্রেট' ভারতীয় উপমহাদেশে পদার্পণ করেই এখনকার প...বিস্তারিত



সর্বশেষ খবর