শিরোনাম
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : | ১০:৪৮ পিএম, ২০২৩-০১-১৮
সাঈদ মৃধা : যুগোপযোগী পরিবেশ ও আবহাওয়ার কারণে মাশরুম চাষে ভোলা জেলার মনপুরায় বিপুল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ঔষধি গুণসম্পন্ন এ খাবারটির চাহিদাও বাড়ছে ব্যাপক হারে। অথচ এখনও চাহিদার চেয়ে উৎপাদন কম। উৎপাদন বাড়ানো গেলে অর্থনৈতিক সাফল্য নিশ্চিত। ফলে মাশরুম চাষে স্বাবলম্বী হচ্ছেন অনেকে। তেমনই এক সফল চাষী ও উদ্দোক্তা হিসাবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন ভোলার মনপুরায় উপজেলার চর ফৌজউদ্দিন গ্রামের মোসাম্মদ জান্নাত বেগম। এক নিকট আত্মীয়র পরামর্শে সল্প পুজি নিয়ে ঔষধি সবজি মাশরুম চাষে আগ্রহী হন তিনি। ২০২১ সালে কিছু টাকা ঋণ নিয়ে মাশরুম চাষ শুরু করেন। নাম দেন নাম দেন '''''মনপুরা মাশরুম ফার্ম,,,। মাশরুম চাষের যাত্রা শুরু করেন বসত ঘরের একটি ছোট্ট জায়গা নিয়ে। এখন তিনি সফল মাশরুম চাষি। জেলার বিভিন্ন স্থানের লোকজন ও সরকারি কর্মকর্তা গন তার মাশরুম সেন্টার পরিদর্শন করেন। মাশরুম ক্রয় করতে এবং তার কাছ থেকে মাশরুম চাষের কলাকৌশল শেখার জন্যে অসেন অনেকে। জান্নাত বেগম জানান, বর্তমানে মাশরুম চাষ করে তিনি সব খরচ বাদ দিয়ে ভালো টাকা আয় করতে পারছেন। প্রথম স্পন থেকে ২৫ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে ফলন পাওয়া যায়। ২ কেজির একটি স্পন প্যাকেট থেকে একবার ফলনে ৩০০-৫০০ গ্রাম পর্যন্ত মাশরুম পাওয়া যায়। তিনি প্রতিদিন ২-৩ কেজি পর্যন্ত মাশরুম বিক্রি করে থাকেন। প্রতিকেজি মাশরুম বিক্রি হয় ৩০০ - ৩৫০ টাকা দরে। অবিক্রিত মাশরুম ও নষ্ট করেন না তিনি, রোদে শুকিয়ে কেজি প্রতি ২০০০ টাকা দরে বিক্রি করেন দূরবর্তী জেলা গুলোতে। তিনি এই মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে অন্যের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে চান বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এবং ভবিষ্যতে মাশরুমের বীজ গবেষণা ল্যাব স্থাপনের ইচ্ছা পোষণ করেন তিনি। বর্তমানে জান্নাত বেগম খামারে ৫০০ টির অধিক মাশরুমের স্পন প্যাকেট রয়েছে, এ থেকে তিনি প্রায় ৪০০-৫০০ কেজির মতো মশরুম উত্তোলনের লক্ষমাত্রা নিয়েছেন। তিনি বলেন তরকারি মাছ মাংস ও তেলে ভাজা বা ‘আচার আমাদের সবার পছন্দ। একটু বৃষ্টি পড়লেই যেন খিচুড়ি খাওয়ার ধুম পড়ে যায়, আর সাথে চাই আচার। আর মাশরুম দিয়ে তৈরি আচারে মাশরুমের গুণাগুণ সর্বদা অটুট থাকে। সাধারণত ছোট-বড় সব বয়সের মানুষ এসব খাবার পছন্দ করেন।’ জান্নাত বেগম জানান, সরকারি সহযোগিতা ও সহজ শর্তে ঋণ পেলে তিনি এই চাষের পরিধি আরো বৃদ্ধি করতে চান। মনপুরা উপজেলার এক সরকারি কর্মকর্তা জানান, স্থানীয়ভাবে মাশরুম চাষীদের আর্থিক সহযোগিতা না করতে পারলেও বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিয়ে তাদের সাহায্য করে যাচ্ছেন। মাশরুমে আছে ২৫-৩৫% প্রোটিন। আছে চর্বি শর্করা। যা রোগ প্রতিরোধ করে। পুষ্টিগুনের পাশাপাশি ঔষধী গুন হলো, আমিষ, শর্করা, চর্বি, ভিটামিন, মিনারেল। যা শরীরের জন্য উপকারী। এছাড়া মাশরুম ডায়াবেটিস রোগের মহৌষধ।
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : নুর আমিনা : স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'র ১০৪ তম জন্ম বার্...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো: শরিফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা: নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, আওয়ামীলীগ, র...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : বেলাল উদ্দিন আহম্মদ: কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল জনকল্যাণ ফোরামের উদ্যোগে ২৪ জন মেধাব...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শাহ আলম শফি : চট্টগ্রাম বিভাগে বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্স শ্রেষ্ঠ স্থান অর্জন করায় বরুড়...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো.শামীম আক্তার,রায়গঞ্জ(সিরাজগঞ্জ): স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি ভোক্তার স্বার্থে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শরীফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে রূপগঞ্জ ইউনিয়নে &...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 gssnews 24 | Developed By Muktodhara Technology Limited