নাঙ্গলকোটে টেকসই উন্নয়নের দাবিতে অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ- সাইফুল ইসলাম

নাঙ্গলকোটে টেকসই উন্নয়নের দাবিতে অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ- সাইফুল ইসলাম

জিএসএসনিউজ ডেস্ক :    |    ০৫:২৯ পিএম, ২০২১-০২-২২

মোহাম্মদ জানে আলমঃ প্রত্যেকটি এলাকার উন্নয়নের পূর্বশর্ত উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা। সেই সাথে ঐ এলাকাবাসীর দৈনন্দিন জীবন ব্যবস্থার সাথে উন্নত ব্যবস্থাপনার তারতম্য অর্থাৎ টেকসই উন্নয়ন। দেশ এগুচ্ছে দূর্বার গতিতে। সেই উন্নয়নের সাথে পাল্লা দিয়ে নাঙ্গলকোট কেন পিছিয়ে থাকবে। এমনটাই এখন সময়ের দাবি। এই পেছানোকে নিয়েই স্যোসাল মিডিয়ায় আলোচনার ঝড় ও মাননীয় অর্থ মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ। স্ট্যাটাসটি পুরোপুরি তুলে ধরা হলোঃ প্রিয় নেতা কামাল ভাই আপনি পেরেছেন ব্যাংকের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে কমিয়ে আনতে। বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে গর্ভীত জাতি হিসেবে পরিচিত করার অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন। আমরা বিশ্বাস করি আপনি চাইলেই সবই সম্ভব। আমরা নাঙ্গলকোট বাসী আপনাকে গোপালগঞ্জ উপহার দিয়েছি। আপনি আমাদের কে ডিজিটাল বাংলাদেশের রোল মডেল হিসেবে আগামী ভবিষ্যৎতের জন্য সুন্দর একটি নাঙ্গলকোট উপহার দিবেন বলে আমরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করি। আপনার মত বিশ্বমানের নেতা, আমরা হয়তো আগামী একশ বছরেও পাবোনা। তাই আপনার কাছে কৃতজ্ঞ চিত্তে আমাদের কিছু চাওয়াঃ ১.একটা ছোট্ট বিসিক শিল্পনগরী এলাকা। ২. আমাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ১০০ শয্যা বিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতালে উন্নিত করা। ৩. একটা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করা। ৪. একটা নার্সিং ইনস্টিটিউট স্থাপন করা। ৫. বিজয় এক্সপ্রেস ও তূর্ণা নিশিতা রেল এক্সপ্রেস নাঙ্গলকোট রেল স্টেশানে স্টপেজর ব্যবস্থা করা। ৬. লাকসাম রাস্তার মাথা থেকে নাঙ্গলকোট হয়ে চিওড়া রাস্তার মাথা পর্যন্ত চার লেন রাস্তায় উন্নিত করা। প্রিয় নেতা আপনি চাইলে এই কাজ গুলো করে দেওয়া বেশি কঠিন কিছু নয়। আপনি যদি কাজ গুলো করে না দেন, আর কখনোই হবে বলে মনে হয় না। তাই আপনি আমাদের নাঙ্গলকোট বাসীর প্রাণের দাবি গুলো গুরুত্ব দিয়ে এই কাজ গুলো সম্পুর্ণ করে দিন। এই কাজ গুলো সম্পূর্ন হলেই মুজিবনগর হিসেবে নাঙ্গলকোটকে চিরস্থায়ী করে নিতে পারবেন বলে আমি নগন্য মানুষ মনে করি। প্রত্যেকটি এলাকার উন্নয়নের পূর্বশর্ত উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা। সেই সাথে ঐ এলাকাবাসীর দৈনন্দিন জীবন ব্যবস্থার সাথে উন্নত ব্যবস্থাপনার তারতম্য অর্থাৎ টেকসই উন্নয়ন। দেশ এগুচ্ছে দূর্বার গতিতে। সেই উন্নয়নের সাথে পাল্লা দিয়ে নাঙ্গলকোট কেন পিছিয়ে থাকবে। এমনটাই এখন সময়ের দাবি। এই পেছানোকে নিয়েই স্যোসাল মিডিয়ায় আলোচনার ঝড় ও মাননীয় অর্থ মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ। স্ট্যাটাসটি পুরোপুরি তুলে ধরা হলোঃ প্রিয় নেতা কামাল ভাই আপনি পেরেছেন ব্যাংকের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে কমিয়ে আনতে। বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে গর্ভীত জাতি হিসেবে পরিচিত করার অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন। আমরা বিশ্বাস করি আপনি চাইলেই সবই সম্ভব। আমরা নাঙ্গলকোট বাসী আপনাকে গোপালগঞ্জ উপহার দিয়েছি। আপনি আমাদের কে ডিজিটাল বাংলাদেশের রোল মডেল হিসেবে আগামী ভবিষ্যৎতের জন্য সুন্দর একটি নাঙ্গলকোট উপহার দিবেন বলে আমরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করি। আপনার মত বিশ্বমানের নেতা, আমরা হয়তো আগামী একশ বছরেও পাবোনা। তাই আপনার কাছে কৃতজ্ঞ চিত্তে আমাদের কিছু চাওয়াঃ ১.একটা ছোট্ট বিসিক শিল্পনগরী এলাকা। ২. আমাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ১০০ শয্যা বিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতালে উন্নিত করা। ৩. একটা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করা। ৪. একটা নার্সিং ইনস্টিটিউট স্থাপন করা। ৫. বিজয় এক্সপ্রেস ও তূর্ণা নিশিতা রেল এক্সপ্রেস নাঙ্গলকোট রেল স্টেশানে স্টপেজর ব্যবস্থা করা। ৬. লাকসাম রাস্তার মাথা থেকে নাঙ্গলকোট হয়ে চিওড়া রাস্তার মাথা পর্যন্ত চার লেন রাস্তায় উন্নিত করা। প্রিয় নেতা আপনি চাইলে এই কাজ গুলো করে দেওয়া বেশি কঠিন কিছু নয়। আপনি যদি কাজ গুলো করে না দেন, আর কখনোই হবে বলে মনে হয় না। তাই আপনি আমাদের নাঙ্গলকোট বাসীর প্রাণের দাবি গুলো গুরুত্ব দিয়ে এই কাজ গুলো সম্পুর্ণ করে দিন। এই কাজ গুলো সম্পূর্ন হলেই মুজিবনগর হিসেবে নাঙ্গলকোটকে চিরস্থায়ী করে নিতে পারবেন বলে আমি নগন্য মানুষ মনে করি। সৌজন্যে- নাঙ্গলকোট বাসীর পক্ষ থেকে, পাটোয়ারী জেনারেল হসপিটাল।