শিরোনাম
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : | ০৬:৪৫ পিএম, ২০২২-০৭-২৭
নিউজ ডেস্ক : সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সংগ্রাম সীমান্ত ফাঁড়ীর সীড়ি ঘাট এলাকা দিয়ে দিন দুপুরে ভারতীয় ঔষধ মাদক ও কসমেটিক্স বিনা বাঁধায় বিজিবির চোখঁর সমবমুখ দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ ৷ সচেতন মহলের দাবী লাইন চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে ভারতীয় মাদক সহ পন্য সামগ্রী দেখার কেউ নেই ৷ গোয়াইনঘাট উপজেলা যখন চোরাচালানের স্বর্গরাজ্য। প্রতিদিন ও রাতে জিরো পয়েন্ট, গুচ্ছ গ্ৰম, সহ অন্তত কয়েক টি স্থান দিয়ে কয়েক লক্ষ লক্ষ টাকার ভারতীয় চোরাইপণ্য ঢুকছে এই সীমান্ত পথে। গোয়াইনঘাট উপজেলা অন্যতম কয়েকটি চোরাচালান রোডে প্রতিদিন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়োজিত লাইনম্যান , ছৈলাখেল অষ্টম খন্ড গ্ৰামের খোরশেদ মিয়ার ছেলে ইবু মিয়া, জালাল পাগলার ছেলে হযরত আলী ও সানকিঙ্গার নতুন বাজারের জবেদ আলীর ছেলে সামছূল ও তাঁর ছেলে হাসেম এর মাধ্যমে লক্ষ, লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় হচ্ছে। এ যেন দেখার কেউ নেই। এক কথায় গোয়াইনঘাট সীমান্তের চোরাচালান রাজ্য ইবুমিয়া, হযরত আলী, সানকিঙ্গার সামছুল হাসেম,এই চার জনের, নিয়ন্ত্রণে অদৃশ্য কারণে নিরব রয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। সরেজমিনে, গোয়াইনঘাট উপজেলায় প্রত্যকটি সীমান্ত এলাকায় রয়েছে বিজিবি ক্যাম্প। তবুও সীমান্তে জুড়াবানের পানির মত ভারতীয় পণ্য প্রবেশ করলেও দায় সারা ভূমিকায় রয়েছে সংশ্লিষ্ট বাহিনী গুলো। অভিযোগ রয়েছে গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্ত এলাকাজুড়ে প্রতিদিনে রাতে প্রায় লক্ষ, লক্ষ টাকার ভারতীয় পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। এসকল পণ্য প্রবেশের পথে নির্দিষ্ট হারে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর নির্ধারিত লাইনম্যান জিরো পয়েন্টে ইবুমিয়া হযরত আলী গুচ্ছ গ্ৰাম দিয়ে সামছুল হাসেম, বাহিনীর কাছে দিতে হয় চাঁদা। এ ছাড়া কিছু কিছু স্থানে লাইন দিয়ে চলছে চোরাচালান ব্যবসা। আর ইতোমধ্যে বিজিবির নাম ভাঙ্গিয়ে চলছে চাঁদাবাজি ব্যবসা ইবুমিয়া, হযরত আলী সামছুল ও হাসেম বিজিবির নাম ভাঙ্গিয়ে রামরমা, চাঁদাবাজি। ইবুমিয়া, হযরত আলী, সামছুল, হাসেমের, রয়েছে চোরাচালান বাণিজ্য নিয়ে ব্যবসা। অন্য দিকে ভারতীয় খাসিয়া দের বাংলাদেশ প্রবেশের জন্য সু্যোগ করে দেওয়া ভারতীয় খাসিয়ারা জাফলং জিরো পয়েন্ট হয়ে, বল্লাঘাট হয়ে মামার বাজার এসে গেইলকে সিলেট অতবা শ্রীমঙ্গল যান অখান থেকে আসার সময় স্বর্নে পিছ নিয়ে এসে ভাবতে জান । ভারতীয় খাসিয়া দের সু্যোগ সুবিধা করে দেন, তার জন্য নেন মোটা অংকের টাকা। টাকার মাধ্যমে সুযোগ বুঝে পারাপারের ব্যবস্থা করে দেন যাচ্ছেন তারা। যার জন্য প্রতিনিয়ত এই চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। প্রতিদিন সীমান্ত এলাকায় মহড়া দিতে থাকে চোরাকারবারীদের বাহিনীর সদস্যরা। যার ফলে স্থানীয়রা প্রতিনিয়ত আতঙ্কে জীবন-যাপন করছেন। অপরদিকে গোয়াইনঘাট উপজেলার মধ্যে চেরাচালানের অন্যতম নিরাপদ ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে- সিলেট রোড, গোয়াইনঘাট-সারিঘাট নৌপথে স্থান হলো লন্ডনী বাজার ও কাটারী খাল চা বাগান থেকে নৌপথে নৌকা দিয়ে,ও তামাবিল-সিলেট রোড, অন্যান্য এলাকারতুলনায় এই উপজেলায় সুযোগ সুবিধা ভাল। ২ থেকে ৩ মিনিটের মধ্যে বর্ডারের জিরো পয়েন্টএলাকায় বিনা বাঁধায় ঢুকতে পারে যে গাড়ী সমুহ ও নৌকা দিয়ে নৌপথে এখন সুবিধা ভালো থাকার সহজেই মালামাল চলে যাচ্ছ দেশের বিভিন্ন স্থানে। নির্ধারিত টাকা লাইনম্যানদের নিকট পরিশোধ করার পর পর কয়েক মিনিটের মধ্যে গোয়াইনঘাট সীমান্তের পুরাতন সংগ্রাম পুঞ্জি, জিরো পয়েন্ট, গুচ্ছ গ্ৰাম, লালমাটি, সহ সীমান্ত ফাঁড়ির আশাপাশের অর্ধশাতাধিক এলাকা দিয়ে অনায়সে আসছে চোরাই পণ্য। সুযোগ সুবিধা ভাল থাকায় গোয়াইনঘাট উপজেলার এই রোড গুলোদিয়ে অন্তত লক্ষ লক্ষ টাকার ভারতীয় মটর সাইকেল, মোবাইল হ্যান্ড সেট, শাড়ী, সহ শত শত গরু, মহিষ, কসমেট্রিক্স, হরলিক্স, ইয়াবা, ফেন্সিড্রিল, বিভিন্ন ব্যান্ডের অফিসার চয়েস মদ,আমদানী করা হয় নিষিদ্ধ ভারতীয় শেখ নাছির উদ্দিন বিড়ি, বিভিন্ন ব্যান্ডের সিগারেট আসছে, আর বাংলাদেশ হতে ভারতে পাচার হচ্ছে স্বর্নর গোল্ড শুটকি ও বিভিন্ন দামি আসবাবপত্র। সীমান্তে বসাবাসরত সাধারণ নাগরীকরা জানান- আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়োজিত ইবু হযরতও সামছুল হাসেমের নেতৃত্বে তাদের সোর্সদের মাধ্যমে প্রতিদিন লক্ষ, লক্ষ টাকার বিনিময়ে ভারতীয় পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশ করে। সীমান্ত বাসিন্ধারা আরও জানান- কিছু কিছু সময় অনেক চোরাকারবারী নিদিষ্ট সময় সোর্সদের নির্ধারিত টাকা পরিশোধ না করলে ঐ চোরাকারবারির নিয়ে আসা পণ্য আটক করে লোক দেখানো আই ওয়াস করা হয়। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মামলা দিতে চোরাকারবারীদের সাথে সিষ্টেম চুক্তি মাধ্যমে কিছু সংখ্যাক গরু মহিষ এবং হাতে গুনা কিছু পণ্য আটক করে জনসাধারণের আইওয়াশ করছে বলে জানান। এলাকাবাসী আরও বলেন, এ অঞ্চলে চোরাকারবারী চক্রের সদস্যদের সিলেটের সিমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে আগমন ঘটে। বিগত কয়েকমাস হতে গোয়াইনঘাট সীমান্ত এলাকা গুলোতে অস্বাভাবিক হারে বেড়েই চলছে চোরাকারবার। হঠাৎ করে গত কয়েকমাসে গোয়াইনঘাট সীমান্ত হয়ে উঠেছে চোরাকারবারী চক্রের স্বর্গ রাজ্য হিসাবে। আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হয়ে উঠছে হাতে গুনা কয়েকজন চোরাকারবারী ও লাইনম্যানের সদস্যরা। উল্লেখ্য, গোয়াইনঘাট সীমান্তের বিজিবি ক্যাম্পের দায়িত্বশীলরা কখনো কখনো অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমান ভারতীয় পণ্য আটক করলেও কিন্তু অদৃশ্য কারণে তারা সাংবাদিকদের তথ্য দিতে অপারক অন্যতা প্রকাশ করেন। এ বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য সিলেটের বিজিবি ক্যাম্পের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষদের প্রতি আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন সাংবাদিক মহল। কিন্তু রহস্যজনক কারণে স্থানীয় প্রশাসনও সীমান্তের রাজা চোরাচালান চক্রের গড়ফাদার ইবু হযরত ও সামছুল হাসেমের, বিরুদ্ধে কোন আইনি ব্যবস্থা না নেওয়ায় তারা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সীমান্ত এলাকায় ইবু হযরত ও সামছুল হাসেমের ত্রাসের রামরাজত্ব কায়েম করছে। তাদের রয়েছে অবৈধ সম্পত্তি। সরকারের কোটি কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চোরাচালান ও কারবারিদের নেতৃত্ব দিয়ে এখন আঙ্গুল
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : নুর আমিনা : স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'র ১০৪ তম জন্ম বার্...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো: শরিফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা: নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, আওয়ামীলীগ, র...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : বেলাল উদ্দিন আহম্মদ: কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল জনকল্যাণ ফোরামের উদ্যোগে ২৪ জন মেধাব...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শাহ আলম শফি : চট্টগ্রাম বিভাগে বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্স শ্রেষ্ঠ স্থান অর্জন করায় বরুড়...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : মো.শামীম আক্তার,রায়গঞ্জ(সিরাজগঞ্জ): স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি ভোক্তার স্বার্থে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্...বিস্তারিত
জিএসএসনিউজ ডেস্ক : : শরীফ ভূইয়া,রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে রূপগঞ্জ ইউনিয়নে &...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 gssnews 24 | Developed By Muktodhara Technology Limited